সিএসবি২৪ডটকম ::
আরকানসাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্টিভেন বুয়েপ্রে বলেন, ‘একটি সাপের ময়নাতদন্তে দেখা গেছে, এর দেহের বিভিন্ন অংশ তখনও সচল ছিল। এমনকি অনেকাংশ ইলেক্ট্রিকের মতো চার্জ হচ্ছিল। এটা থেকে বোঝা যায়, সাপের স্নায়ুতন্ত্রগুলো তার মারা যাওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর পর্যন্ত সচল থাকে।’
কিছুক্ষণ আগে মারা যাওয়া সাপের স্নায়ুতন্ত্রের চ্যানেলগুলো খুলে যায়। এর মধ্য দিয়ে তখন অনু-পরমাণুগুলো যাতায়াত করতে থাকে। এর ফলে এক ধরনের ইলেক্ট্রিক তাড়নের সৃষ্টি হয়, যা সাপের দেহের কোষগুলো সচল রাখে। ওই অবস্থায় সাপটি কামড়ও দিতে পারে।
বুয়েপ্রে বলেন, ‘গোখরা বা র্যাটলস্নেকের মতো বিষাক্ত সাপের মৃত্যুর পরেও তাদের মস্তিষ্কে এ ধরনের কার্যক্রম ক্রিয়াশীল থাকে। এ অবস্থায় সেটি যে কাউকে কামড়ে দিতে পারে।’
লাইভ সায়েন্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি আরও জানান, সাপের মতো আরও কয়েক ধরনের ঠাণ্ডা রক্তের সরীসৃপ প্রাণীর শরীরে এ ধরনের গঠনপ্রণালী বিদ্যমান।
পাঠকের মতামত