সিএসবি ডেস্ক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৭, ২০২৪ ১১:৪৫ পিএম

গত ৩০ অক্টোবর স্বাগতিক নেপালকে হারিয়ে সাফে চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। নেপালের দশরথ রঙ্গশালা ফুটবল স্টেডিয়ামের দর্শকপূর্ণ গ্যালারি চুপ করিয়ে দেন ঋতুপর্ণা চাকমা ও মনিকা চাকমা। টানা ২য় বারের মতো শিরোপার উৎসব করে ছাদখোলা বাসে।

বাংলাদেশের মেয়েরা দেশে ফিরেই কোটি টাকা পুরস্কার পান যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে, সংবধ্বর্না দেন বাংলাদেশের অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এছাড়াও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান থেকে আর্থিক পুরস্কার ও সংবধ্বর্না পেয়েছেন সাফজয়ী মেয়েরা। গতবারের মতো এবারো সাফজয়ী সাবিনা-ঋতুপর্ণাদের আর্থিক পুরস্কার ও সংবধ্বর্না দিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। তবে এবারের আয়োজন একেবারে ভিন্ন, সংব্বর্ধনা ও আর্থিক পুরস্কার দিয়েছেন বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী এবং বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন। কক্সবাজারে জমকালো এক আয়োজনের মধ্য দিয়ে ৭ ডিসেম্বর শনিবার সংব্বর্ধনা পেয়েছেন সাফজয়ীরা।

 

সন্ধ্যার পর ইনানী বিচের দৃষ্টিনন্দন জায়গায়, জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে সংব্বর্ধনা দেওয়া হয় সাফ জয়ী নারী ফুটবলারদের। এ সময় তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয় ডামি চেক। সাফের সেরা খেলোয়াড় ঋতুপর্ণা চাকমা ও সেরা গোলরক্ষক রুপনা চাকমা পেয়েছেন ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা পুরস্কার, সকল খেলোয়াড়দের দেওয়া হয় ৪ লাখ টাকা। দলের সাথে থাকা কর্মকর্তাদের দেওয়া হয় ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার। সবার হাতে পুরস্কার তুলে দেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান ও বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান। এর আগে শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এক বিশেষ বিমানে চড়ে কক্সবাজারের আসেন নারী ফুটবলাররা।

সাফজয়ীদের কক্সবাজারের আগমনেও জানানো হয় বিশেষ অভ্যর্থনা। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী এবং অলিম্পিক এসোসিয়েশন অভিনন্দন ব্যানারে সাজানো হয়েছে গেইট। টিম হোটেলের সামনে সাজসজ্জা ও ব্যানারে তুলে ধরা হয়েছে সাফ জয়ের কীর্তি। নেপালকে হারানোর পর উদযাপনের বিশেষ মুহুর্তের ছবি দিয়ে সাজানো হয় টিম হোটেল প্রাঙ্গণ।

পাঠকের মতামত

উখিয়ায় ৪১ বছরের ইতিহাসে প্রথম নারী এসিল্যান্ড যারীন, প্রথম মাসেই চমক!

         কক্সবাজারের সীমান্ত উপজেলা উখিয়ার ৪১ বছরের ইতিহাসে প্রথম সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে নিযুক্ত হয়ে প্রথম ...