ডেস্ক রিপোর্ট
রাষ্ট্র সংস্কারের এই সময়ে ছাত্র শ্রমিক জনতার চাওয়া,
রাষ্ট্রের কল্যাণে সংবিধানে পরিবর্তন আসুক।
রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য অবশ্যই একটি সংবিধান অপরিহার্য।সাধারণত সংবিধান ২-প্রকার একটি হল লিখিত আরেকটি হল অলিখিত।তবে হ্যাঁ, যে সংবিধান ৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধের পরে শেখ মুজিব সাহেবকে একনায়কতন্ত্র কায়েম করার জন্য রোডমেপ হিসেবে সহায়তা করেছিলো। এবং ১৯৮২ সালের স্বৈরাচারী শাসক এরশাদ সাহেবকে দখলদারিত্বের উচ্চ শেখরে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করছিলো ঠিক ঐ সংবিধান,সর্বশেষ যে, গত ১৬ বছরের অরাজকতার মহানায়ক খু* নি হাসিনার নীলনকশা বাস্তবায়ন করার মূল অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার হওয়া নামমাত্র সংবিধানকে অবশ্যই সংশোধন করা এই মুহুর্তে অনস্বীকার্য বলে বিবেচনা করি।
রাষ্ট্রের কল্যাণে জনগনের জন্য কল্যাণ হয় এমনই কিছু নিয়মনীতিরই পরিবর্তন আসুক,বিশ্বাস করেন এই আওয়ামিলীগ সংবিধান কে করতে করতে হাসিনার পৈত্রিক সম্পত্তির মতো করে নিয়েছিল।
বিপ্লব বরাবরই পরিবর্তনের জন্য হয়।যদি আগের নিয়মনীতি গুলো মেনেই নিতাম তবে কি এমন দরকার ছিল গু/লির মুখে দাড়িয়ে আন্দোলন করার? ১৫৪৫ জনের মতো ভাইয়ের জীবন দেওয়ার, ৪২০-জনের অধিক ভাইবোনের চোখ হারানোর এবং ২৪৫ জনের অধিক ভাইবোনের পা হারানোর! সুতরাং রাষ্ট্র পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে সংবিধানে পরিবর্তন আসুক
এটা অবশ্যই চায়।
মোহাম্মদ শেখ সাঈদী
কর্মী
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন- উখিয়া উপজেলা।
পাঠকের মতামত