নিজস্ব প্রতিবেদক
শেষ হয়েছে দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। ভোট গণনা শেষে বিকেল ৪টার পর থেকে ফলাফল আসা শুরু হয়।
মঙ্গলবার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। দ্বিতীয় ধাপে জেলায় ৩ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হয়েছে। তবে কয়েক জায়গায় বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটেছে। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে ঈদগাঁওয়ে টেলিফোন প্রতীকের একজন কর্মী নিহত হয়েছে। সারাদিন কোন ঘটনা না ঘটলেও ভোটগ্রহণ শেষে কিছু কিছু জায়গায় দোকান পাট ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে পেকুয়ায় এবং কয়েকজন আহত হওয়ার খবরও এসেছে। এছাড়াও চকরিয়া উপজেলায় শুরুতে দোয়াত কলমের সমর্থকেরা ঘোড়ার সমর্থকদের ভোটদানে ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগ তুললেও শেষ পর্যন্ত এ উপজেলায় শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয় ভোট প্রদান।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, এ ধাপে তিন উপজেলায় মোট ৫ লাখ ৮৫ হাজার ১৬৩ জন ভোটার রয়েছে।
চকরিয়া উপজেলায় নির্বাচিত যারা:
দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন দোয়াত কলম প্রতীকের প্রার্থী ফজলুল করিম সাঈদী। ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বেলাল উদ্দিন শান্ত এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন হাঁস প্রতীকের প্রার্থী জাহানারা পারভিন।
ঈদগাঁও উপজেলায় নির্বাচিত যারা:
নবগঠিত ঈদগাঁও উপজেলার প্রথম উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন টেলিফোন প্রতীকের প্রার্থী আবু তালেব। ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন চশমা প্রতীকের প্রার্থী করিম সিকদার এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন কলসি প্রতীকের প্রার্থী কাউসার জাহান জেসমিন।
পেকুয়া উপজেলায় নির্বাচিত যারা:
চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী শাফায়াত আজিজ রাজু। ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মাহাবুবুল করিম এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন কলসি প্রতীকের প্রার্থী ইয়াছমিন সুলতানা।
পাঠকের মতামত