প্রতিনিধি।
মিয়ানমার উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্তে শনিবার সকাল থেকে আজ রোববার দুপুর পর্যন্ত গোলা*গুলি বা ভারী অ*স্ত্রের বিস্ফো*রণের শব্দ শোনা যায়নি। তবে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্তে গতকাল রাতে থেমে থেমে গোলা*গুলি হয়েছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয়রা।
পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন জানিয়েছেন, তার ইউনিয়নের সীমান্ত শান্ত রয়েছে। সকাল পর্যন্ত কোন ম*র্টার শে*ল কিংবা গোলা*গুলির শব্দ আসেনি।
টেকনাফ উপজেলার হোয়াইকং সীমান্ত এলাকায় সকালে দুই একটি গু*লির শব্দ পেয়েছেন স্থানীয়রা। পরিস্থিতি শান্ত হয়ে আসায় সীমান্তের লোকজন খেতখামারে কাজে নামছেন।
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে এক সপ্তাহ ধরে সে দেশের সরকারি বাহিনী ও বি*দ্রোহী গো*ষ্ঠীর মধ্যে সং*ঘর্ষ হচ্ছে। এ সংঘ*র্ষের আঁচ লাগছে বাংলাদেশ সীমান্তে।
বিজিবি জানিয়েছে, সং*ঘর্ষের সময় মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ, সেনাবাহিনী ও বিভিন্ন সংস্থার ৩৩০ জন পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের নাগরিকদের ফিরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
পাঠকের মতামত